এমনকি সাকিবের পরিবার থেকেও জোর দেয়া হতো শিক্ষক, ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার দিকে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ২-৩ বছর পর খেলার পরই মূলত এটিকে পেশা হিসেবে নেয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন সাকিব।
তিনি আরও বলেন, ঐসময় সেরকম আশা-প্রত্যাশাও ছিল না সত্যি বলতে। ২০১১ সালের বিশ্বকাপের পর একটা প্রত্যাশা শুরু হয় যে, হ্যাঁ এখন বাংলাদেশ দলকে ভালো করতে হবে। আমাকে ভালো খেলতে হবে, দলকে ভালো করতে হবে। তো, তখনই প্রথম আমি প্রত্যাশার বিষয়টা অনুভব করতে শুরু করি।
এছাড়াও তিনি বলেন, আমি কখনও এক নম্বর অলরাউন্ডার, ব্যাটসম্যান বা বোলার হওয়ার কথা চিন্তা করিনি। আমি যদি প্রক্রিয়া ঠিক রাখি, তাহলে আমার দলের জন্য ভালো করতে পারব, অবদান রাখতে পারব। র্যাংকিংয়ের বিষয়টা নিজেই নিজের খেয়াল রাখবে। আমি কখনও এটা নিয়ে ভাবিনি।