মঙ্গলবার (২০ জুলাই) সকালে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে ঈদ উদযাপন উপলক্ষে ডিএমপির গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও নগরবাসীর করণীয় শীর্ষক ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে অনেকে রাজধানী ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে যান। এ সময় বাসায় নগদ টাকা ও মূল্যবান স্বর্ণালংকার নিকট আত্মীয় যারা গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন না তাদের কাছে রাখার চেষ্টা করেন অথবা ব্যাংকের লকারে রাখেন। বাসায় দারোয়ান থাকলে তার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন। সিসিটিভি সচল কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হোন।
ঈদের জামাত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রত্যেককে ঈদের জামাতে অংশ গ্রহণ করতে হবে। প্রত্যেককে আর্চওয়ে গেটের ভেতর দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। ঈদের জামাত চলাকালীন পুলিশের নিরাপত্তা অব্যাহত থাকবে।
স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপি কমিশনার বলেন, প্রতিটি মানুষের প্রথম নিরাপত্তার দায়িত্ব তারই। আমি নিজে যদি সচেতন না হই, সাবধানে না থাকি তাহলে কেউ আমাকে নিরাপত্তা দিতে পারবে না। যে পরিবারের কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন শুধু তারাই একটু সচেতন হচ্ছেন। কিন্তু শুধু তারা না এই অতিমারী সময়ে সকলকে সচেতন হতে হবে।
মহামারি করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ঈদ উদযাপন করতে মহানগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানান ডিএমপি কমিশনার।