প্রাপ্ত তথ্যমতে, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের পাঁচ লাখ শেয়ার বর্তমান বাজারদরে কিনেছে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স।
এদিকে সর্বশেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর চার দশমিক শূন্য দুই শতাংশ বা এক টাকা ৬০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ৪১ টাকা ৪০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দর ছিল ৪১ টাকা ৮০ পয়সা। দিনজুড়ে ১০ লাখ ১৪ হাজার ৫৯৮টি শেয়ার এক হাজার ৩৬ বার হাতবদল হয়, যার বাজারদর চার কোটি ১৯ লাখ এক হাজার টাকা। দিনভর শেয়ারদর সর্বনি¤œ ৪০ টাকা ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৪২ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হয়। গত এক বছরে শেয়ারদর ১৩ টাকা থেকে ৪২ টাকা ৫০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করে।
২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরে পাঁচ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। আলোচিত সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৬৯ পয়সা। ওই সময় কর-পরবর্তী মুনাফা করেছে এক কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স ২০০৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘বি’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানির ৬০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। রিজার্ভের পরিমাণ ১০ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার টাকা।
কোম্পানির মোট তিন কোটি ৩২ লাখ ২৩ হাজার ১২ শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের ৪২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক ১৫ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ এবং বাকি ৪২ দশমিক ১৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে।