রোববার (০১ আগস্ট) সকাল ৯টার দিকে লঞ্চগুলোকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রাশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান সোহেল।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করায় চার লঞ্চকে পাঁচ হাজার টাকা করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ঘাট এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি মানাতে পাঁচজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত রয়েছে।
এদিকে শিমুলিয়া ঘাটে রোববার সকাল থেকে লঞ্চে যাত্রীর অনেক বেশি চাপ ছিল। বাংলাবাজার ঘাট থেকে লঞ্চে চড়ে ভোর থেকেই গাদাগাদি করে যাত্রীরা এপারে আসছে। যাত্রীদের মধ্যে কোনো স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচলের কথা থাকলেও কানায় কানায় পূর্ণ করে লঞ্চগুলো যাত্রী নিয়ে এপারে আসছে। কোনো কোনো লঞ্চের পেছনের ছাদেও যাত্রী রয়েছে।
শিমুলিয়া ঘাটের নদীবন্দর (বিআইডব্লিউটিএ) কর্মকর্তা মো. সোলাইমান বলেন, এপারে যাত্রীর কোনো চাপ নেই। দুপুর ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চলার নির্দশনা রয়েছে। পরে কোনো নির্দেশনা এলে সেভাবে লঞ্চ চলবে।
শিমুলিয়া ঘাটের উপমহাব্যবস্থাপক বাণিজ্য শফিকুল ইসলাম বলেন, নৌরুটে বর্তমানে ৯টি ফেরি চলছে। লঞ্চ চলায় ফেরিতে যাত্রীর চাপ নেই।