সোমবার (০২ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস মালিকরা বলেছিলেন, ঢাকার আশেপাশে যে শ্রমিকরা আছে, তাদেরকে নিয়েই আপাতত শুরু করবেন। কিন্তু এক্ষেত্রে কোনো কোনো মালিক সেটির ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন। তাদের পক্ষ থেকে শ্রমিকদেরকে ফোন করা হয়েছে, কাজে যোগ দেওয়ার জন্য। অর্থাৎ যারা ঢাকার বাইরে চলে গেছেন তাদের আসতে বলা হয়েছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মনে করি এক্ষেত্রে গার্মেন্টস মালিকদের আরেকটু সচেতন হওয়া প্রয়োজন ছিল। সবাইকে আমি দোষ দেব না, কিন্তু যারা শ্রমিকদের কাছে বার্তা পাঠিয়েছেন কাজে যোগদান করতেই হবে, সেই বার্তা পাঠানোর ক্ষেত্রে একটু ভুল ছিল। তারা যেটি বলেছিলেন, ঢাকার আশেপাশে বা ঢাকার শ্রমিকদের নিয়ে চালু করবে, সেটি হলে এভাবে দৌড়ঝাঁপ করে শ্রমিকদের আসতে হতো না। শ্রমিকদের সুবিধার্থেই কয়েক ঘণ্টার জন্য গণপরিবহন চালু করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে আবার গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, এ বছরের মধ্যেই ১০ কোটি ডোজ টিকা দেশে আসবে। সম্ভব হলে প্রতিমাসে এক কোটি লোককে টিকা দেওয়া হবে।
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার রোডম্যাপ ঘোষণা করেই এই ঘোষণা (টিকাদান কর্মসূচি) দিয়েছে। সরকারতো দুই বা তিন মাস আগে এই ঘোষণা দেয়নি।