প্রথম টি-টোয়েন্টি অনুষ্ঠিত হবে ১ সেপ্টেম্বর। পরের চারটি ম্যাচ ৩, ৫, ৮ ও ১০ সেপ্টেম্বর। মিরপুর শের-ই-বাংলায় প্রতিটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ম্যাচগুলি কখন শুরু হবে তা চূড়ান্ত হয়নি।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাতদিনে পাঁচ টি-টোয়েন্টি খেলছে বাংলাদেশ। পরপর দুদিন খেলা আগে দুইবার। তবে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রতি ম্যাচ শেষে রয়েছে একদিন করে বিরতি। ১০ দিনে হবে পাঁচটি ম্যাচ।
২০১৩ সালের পর বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে নিউ জিল্যান্ড। দুই দল এখানে মাত্র একটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে। ২০১৩ সালে মিরপুরে অনুষ্ঠিত হওয়া সেই ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল ১৫ রানে। তবে ওয়ানডেতে নিউ জিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা দিয়েছিল বাংলাদেশ। মিরপুরে দুটি এবং ফতুল্লায় একটি ম্যাচে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এর আগে দুই দলের দুটি টেস্টও ড্র হয়েছিল। ২০১০ সালেও বাংলাদেশে এসেছিল কিউইরা। সেবারও ওয়ানডেতে তাদেরকে ৪-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ।
দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে ২০০৪ সালে প্রথম বাংলাদেশে আসে নিউ জিল্যান্ড। এরপর ২০০৮, ২০১০, ২০১৩ সালেও আসে তারা। এবার দীর্ঘ সময় পর বাংলাদেশে আসছে কিউইরা। বিশ্বকাপের ঠিক আগে শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবেন তারা।
ঢাকায় পা রেখে অতিথিরা তিনদিনের কোয়ারেন্টাইন করবেন। এরপর প্রস্তুতিতে নামবেন। ২৯ আগস্ট বিকেএসপিতে তারা একটি টি-টোয়েন্টি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলবেন। এরপর মূল মঞ্চে মাঠে নামবেন।
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ টি-টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশে। হেরেছে প্রতিটি ম্যাচ। এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশ জিততে পারে কি না সেটাই দেখার।