সোমবার (১৬ আগস্ট) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিকল্পনা বিভাগে কর্মরত এক শীর্ষ কর্মকর্তা বিষয়টি জানিয়েছেন। ওই কর্মকর্তা জানান, তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে গত ১৫ দিনে বেশ কয়েকবার আলোচনা হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং প্রধান নির্বাহী ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল জানান, আফগানিস্তানের সার্বিক পরিস্থিতি তারা পর্যবেক্ষণ করছেন। এর ওপর ভিত্তি করেই নেওয়া হবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কাবুল বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সুবিধা আছে কি না এবং যাত্রীদের ইমিগ্রেশন কে করবে- সেসব বিষয় আমাদের জানতে হবে।
তিনি আরও বলেন, কাবুলে ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়ে ইতোমধ্যে আমরা সংশ্লিষ্ট লিজিং কোম্পানিগুলোর মতামত জানতে চেয়েছি।
বিমানের কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে আমরা বীমার টাকা পাব কি না- সেটাই আমরা লিজিং কোম্পানির কাছ থেকে জানতে চেয়েছি।
বিমানের আরেক শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শুধু বিমান বাংলাদেশকে নয়, এয়ার এশিয়া এবং গুরুদা ইন্দোনেশিয়াকেও কাবুল থেকে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে গত ১৪ আগস্ট সর্বশেষ আলোচনা হয়েছে। তবে কোনো কিছুই এখনো চূড়ান্ত হয়নি।