উড়োজাহাজ পরিবহন সংস্থাটি জানায়, জুলাইয়েরশেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটির সেবায় অবনমন শুরু হতেথাকে।
সেই সঙ্গে কভিড-১৯ সংক্রমণের হার বৃদ্ধিপাওয়ায় শেষ মুহূর্তে অনেকেই তাদের ফ্লাইট বাতিল করে দিচ্ছেন এবং বুকিংয়ের সংখ্যাও কমে গেছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, প্রান্তিকের বাকি সময়ের জন্য প্রতিষ্ঠানটি ‘ট্যাকটিকাল শিডিউল রিডাকশন’ পরিকল্পনার আওতায়তারা ফ্লাইটের সংখ্যা কমিয়ে দেবে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এটি শেষ হবে।
বাতিল ফ্লাইটের পাশাপাশি আগামী ছয় সপ্তাহের জন্য যে পরিমাণ ফ্লাইট রয়েছে, সেগুলোর হিসাবে তৃতীয় প্রান্তিকে(জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির আয় ৮৮ কোটি ৫০ লাখ থেকে ৯৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের মধ্যে থাকবে।প্রতিষ্ঠানটির এ আয় ২০১৯ সালের প্রাক-কভিড স্তরের তুলনায় ৪ শতাংশ থেকে ১১ শতাংশ কম থাকবে।
অন্যদিকে স্পিরিটের ফ্লাইট বাতিলের সংখ্যা স্বাভাবিক মাত্রায় ফিরে এসেছে। তবে এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠানটি জানায়, এসংকটাবস্থা থেকে উত্তরণে বিপুল ব্যয় হয়েছে।
স্পিরিট এয়ারলাইনস জানায়, অন্যান্য এয়ারলাইনসের যেসব যাত্রী আটকা পড়েছিলেন তাদের হোটেল খরচসহযাবতীয় ব্যয়ভার প্রতিষ্ঠানটিকে বহন করতে হয়েছে। সেই সঙ্গে ওভারটাইমসহ অতিরিক্ত শ্রম ব্যয়ও বহন করতেহয়েছে।