সোমবার (৬ এপ্রিল) ঢাকায় অবস্থিত ব্রিটিশ হাইকমিশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ব্রিটিশ হাইকমিশন জানায়, ২১ মিলিয়ন পাউন্ড থেকে সাত মিলিয়ন ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের মাধ্যমে জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যকর্মীদের পিপিই সরবরাহ, হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ ইত্যাদিতে ব্যয় করা হবে।
তিন মিলিয়ন পাউন্ড ইউএনডিপির মাধ্যমে দেশের ২০টি শহরের বস্তি এলাকায় ২১ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতায় তথ্য সরবরাহ, হাতধোয়া সুবিধা নিশ্চিত ও স্থানীয় স্বাস্থ্যসেবার সমন্বয়ে ব্যয় করা হবে।
এক মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করা হবে ব্র্যাকের মাধ্যমে ৫০ হাজার কমিউনিটির স্বাস্থ্যকর্মীর করোনা ভাইরাস সচেতনতায়। আর ১০ মিলিয়ন পাউন্ড জাতিসংঘ ও এনজিওদের মাধ্যমে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয় কমিউনিটির মধ্যে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে নানা কর্মসূচিতে ব্যয় করা হবে।