রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বনানী এলাকায় এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ তথ্য জানান।
সড়কমন্ত্রী জানান, এ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৩০ দশমিক ৫০ ভাগ। পুরো কাজ শেষ হলে ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশে কমবে। পাশাপাশি এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে জিডিপিতে।
প্রকল্পের তৃতীয় ধাপে মগবাজার রেললাইন থেকে কুতুবখালী যাওয়ার পথে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের পূর্বদিকে জায়গা নিয়ে রেলওয়ের 'ঢাকা-টঙ্গী রেলপথে তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েল গেজ লাইন নির্মাণ' প্রকল্পের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি। এক্সপ্রেসওয়ের একটি পিলারের জন্য জায়গা পাওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
নকশা অনুযায়ী শাজাহানপুর ফুট ওভার ব্রিজের কাছে এক্সপ্রেসওয়ের পিলারের জন্য যে জায়গা ছিল, সেখানে রেলওয়ে প্রকল্পের দুটি রেল ট্র্যাক স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে রেলওয়ে সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। সমস্যা সমাধানে এলিভেটর এক্সপ্রেসওয়ের নকশা পরিবর্তন করা হবে বলে জানান সেতু মন্ত্রী।
আট হাজার নয়শ চল্লিশ কোটি আঠারো লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন প্রায় ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-মগবাজার-কমলাপুর-সায়েদাবাদ-যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালীতে মিলিত হবে।