রোববার (৫ আগস্ট) বিএসইসির ৭৯০তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি কিউআইও এর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূলে ২.২০ কোটি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ২২ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, কারখানা ভবন নির্মাণ, যন্ত্রপাতি ক্রয়, ডিজেল জেনারেটর ক্রয়, ডেলিভারি ভ্যান ক্রয় এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৭ টাকা এবং পুন:মূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৪৭ টাকায়।
এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।
সভায় আরো সিদ্ধান্ত হয়, তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে যে সকল ইনডিভিজ্যুয়াল ইনভেস্টর (রেসিডেন্ট অ্যান্ড নন-রেসিডেন্ট) এর বাজার মূল্যে বিনিয়োগের পরিমাণ ১ কোটি টাকা বা তদুর্ধ্ব সে সকল ইন্ডিভিজ্যুয়াল ইনভেস্টর কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর হিসেবে বিবেচিত হবে। উল্লেখ্য, এটি কোনো পাবলিক অফার নয়, বাংলাদেশে এসএমই প্লাটফর্মে তালিকাভুক্তির জন্য কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার (কিউআইও)।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে এমটিবি ক্যাপিটাল।