বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। বৈঠক শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দলের নেত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে সেমিনার করে আগামী নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নের কাজে হাতে দিতে বলেছেন। কোন কোন বিষয় ইশতেহারে আনা যায়, এ নিয়ে উপ-কমিটিগুলোকে কাজ করার জন্য বলা হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের বক্তব্য শুনেছেন। ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত দলীয় বিষয়ে কথা বলেছেন।
বিদ্রোহী ইস্যুতে তিনি বলেন, ক্ষমা চেয়ে চিঠি দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে পাবনা পৌরসভা নির্বাচনের বিদ্রোহীদের ক্ষমা করে দিয়েছেন দলীয়প্রধান।
বৈঠকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন অপপ্রচার নিয়ে কথা হয়। এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, অপপ্রচার মোকাবিলা করতে হবে। নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় অপপ্রচার বেশি হচ্ছে।
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি নিয়ে তিনি বলেন, নোয়াখালী কমিটির একটি কাঠামো দাঁড় করানো হয়েছে। সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন দেশে এলে সিদ্ধান্ত হবে।