এই বিষয়টি নিশ্চিত করে উখিয়ার পালংখালী আঞ্জুমানপাড়ার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সুলতান আহমদ বলেন, ‘রাতে সীমান্তে দায়িত্বে থাকা একটি সরকারি সংস্থার পক্ষে আমাদের অবহিত করে, বেশ কিছু রোহিঙ্গা সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ চেষ্টা চালাতে পারে। এমন খবরে আমার এলাকায় বেশ কয়েকটি মসজিদের মাইকিং করে এই বিষয়ে সর্তক করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মধ্যরাতে কিছু মানুষজন নিয়ে সীমান্তের পাইশাখ্যালি নামক এলাকায় অবস্থা করি। ওপারের প্যারাবনের ভেতরে বেশকিছু মানুষের গুঞ্জন শোনা যায়। কিছুটা নিশ্চিত হওয়া গেছে নবী হোসোনের রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপ এসব রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে আমরা সর্তক অবস্থানে রয়েছি। করোনাভাইরাস নিয়ে এমন দুর্যোগ অবস্থায় নতুন করে কোনও রোহিঙ্গা ঢুকতে দেওয়া হবে না। অপেক্ষায় থাকা লোকগুলোর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোহিঙ্গা রয়েছে বলেও শুনেছি।’
জানতে চাইলে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আঞ্জুমানপাড়ার মেদির খাল সীমান্তে দেড় শতাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ বিষয়টি নিয়ে সীমান্তের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে বিজিবির সঙ্গে কথা হয়েছে, তারা সর্তক অবস্থানে রয়েছে। অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তৎপর রয়েছে। তবে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকারীদের মধ্যে অনেকে করোনা আক্রান্ত। ফলে চিকিৎসার জন্য এপারে ঢোকার চেষ্টা চালাচ্ছ।’
উখিয়া সীমান্ত দিয়ে রোহিঙ্গাদের একটি দল বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের বিষয়টি শুনেছেন জানিয়ে কক্সবাজার বিজিবি ৩৪ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ জানান, ‘আঞ্জুমানপাড়ার বিজিবি সদস্যদের পাঠানো হয়েছে। নতুন করে কোনও অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।