আসিফ ইব্রাহিমকে উদ্বৃত করে সিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “আমরা আশা করছি যে এই প্রণোদনা প্যাকেজটি কার্যকর হলে যখন পুজিঁবাজার তার কার্যক্রম শুরু করবে তখন এর পজিটিভ প্রভাব দেখতে পাবে।
“চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)ও এর পরিচালনা পর্ষদ এবং সমগ্র স্ট্যাকদের পক্ষ থেকে আমরা মনে করি যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত এই প্যাকেজটি হলো যথেষ্ট সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপ।”
৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এছাড়া সোশ্যাল সেফটি নেটের আওতায় হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে টাকা পৌঁছানো ও কেজি ১০ টাকা মূল্যে চালের বন্দোবস্ত করার ঘোষণাকে ‘যথেষ্ট বাস্তবসম্মত’ আখ্যা দেওয়া হয়।
“সম্প্রসারণকারী মুদ্রানীতির যে ঘোষণা এই প্রণাদনা (স্টিমুল্যাস) প্যাকেজে আছে তাতে করে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
“বৃহৎ শিল্পের জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকা ৪.৫০% হারে এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৪% হারে একটি প্রোগাম হাতে নেওয়া হয়েছে। এতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যথেষ্ট লাভবান হবে বাকি ৯% হারে ইন্টারেস্ট বার্ডেন সরকার শেয়ার করবে। তাই বলা যায়, ব্যাংকের জন্য একটি যথেষ্ট ভালো সুযোগ হবে বলে আমরা আশা করি “
এছাড়া ইডিএফ সাড়ে ৩ বিলিয়ন থেকে বাড়িয়ে ৫ বিলিয়ন করায় রপ্তানিকারকরা কিছু সুবিধা পাবেন এবং পূর্ব জাহাজীকরণের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার ৭ শতাংশ সুদ হারের স্কিমকেও ‘অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ’ হিসেবে প্রশংসা করেছে সিএসই।
“সামগ্রিকভাবে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার যে প্রণোদনা প্যাকেজ নেওয়া হয়েছে সেটা সত্যিই আশাব্যঞ্জক উদ্যোগ। আমরা মনে করি এই প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন করাটাই হলো গুরুত্বপূর্ণ।”