শনিবার (১৩ নভেম্বর) কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রাবিরতি পুনরায় চালু করতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, রেল একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। আমরা জনগণের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। রেলওয়ের সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণকে একটি সহজ এবং আরামদায়ক সেবা প্রদানে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।
রেলমন্ত্রী বলেন, গত ২৬ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে কর্তব্যরত স্টেশনমাস্টারের রুম, অপারেটিং রুম, ভিআইপি রুম, প্রধান বুকিং সহকারীর রুম, টিকিট কাউন্টার, প্যানেল বোর্ড, সিগন্যালিং যন্ত্রপাতি, পয়েন্টের সিগন্যাল বক্স, লেভেল ক্রসিং গেটসহ অন্যান্য স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের আড়াই কোটি টাকার ক্ষতি হয়। ওই ঘটনার পরদিন থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি বাতিল করা হয়। দীর্ঘ প্রায় আটমাস পরে এটি আবার চালু করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, পূর্বে যেভাবে যাত্রাবিরতি ছিল আজ থেকে একইভাবে যাত্রাবিরতি করবে। স্টেশনে ১৪টি আন্তঃনগর, আটটি মেইল এবং চারটি কমিউটার ট্রেনের যাত্রাবিরতি রয়েছে।