গত ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের ফাইজার-বায়োএনটেক প্রস্তুকৃত করোনার টিকাদান শুরু হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) ও লাইন ডিরেক্টর (এইচআইএস অ্যান্ড ই-হেলথ) অধ্যাপক ডা. মো. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত টিকা সংক্রান্ত পরিসংখ্যানে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ তথ্য উঠে এসেছে।
গত ২৭ জানুয়ারি করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। বর্তমানে দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা ছাড়াও ফাইজার, সিনোফার্ম এবং মর্ডানার টিকাদান করা হচ্ছে।
২৭ জানুয়ারি থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে টিকা গ্রহীতার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ১০ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার ৭১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। তাদের মধ্যে প্রথম ডোজ গ্রহণকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৬২ লাখ ৮৭ হাজার ৩৯৬ জন ও দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণকারীর সংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ ৪৩ হাজার ৩২৩ জন।
এদিকে করোনার টিকা নিতে দেশে নিবন্ধন করেছেন মোট ৭ কোটি ৪৭ লাখ ৭২ হাজার ১২৪ জন। তাদের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে ৭ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪ হাজার ১৯৩ জন, পাসপোর্টের মাধ্যমে ১ কোটি ১০ লাখ ৭ হাজার ৭৭ জন এবং জন্ম সনদের মাধ্যমে ২ লাখ ৭১ হাজার ৪৫ জন নিবন্ধন করেন।