বিডিং সমাপ্ত হওয়ার পর ইএসএসের মাধ্যমে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ভ্যালুয়েশন রিপোর্ট জমা দিতে হবে। ১৩ জানুয়ারি থেকে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১৭ জানুয়ারি একই সময় পর্যন্ত এ প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে। পেনশন ও প্রভিডেন্ট ফান্ড অনুমোদনের জন্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকার বিনিয়োগ করতে হবে। গ্র্যাচুইটি ফান্ডের জন্য ন্যূনতম বিনিয়োগ ধরা হয়েছে ১ কোটি টাকা। প্রত্যেক যোগ্য বিনিয়োগকারীকে বিডিংয়ের পুরো অর্থ পরিশোধ করতে হবে। বিডিং ফি দিতে হবে ৫ হাজার টাকা। আইন অনুযায়ী কোম্পানিটির নিলামে কেবল প্রাতিষ্ঠানিক ও যোগ্য বিনিয়োগকারীরা আবেদন করতে পারবেন।
কোম্পানিটিকে শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য গত ১৬ নভেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিডিংয়ে কোম্পানিটির শেয়ারের প্রাইস চূড়ান্ত করবেন। ৭৫ কোটি টাকা উত্তোলন করে,এ টাকা দিয়ে জমি ও মেশিনারীজ কেনার পাশাপাশি ভবন তৈরি এবং ঋণ পরিশোধে খরচ করবে।
২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে কোম্পানির পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৭৮ পয়সায় এবং পুন:মূল্যায়নসহ নেট অ্যাসেটভ্যালু দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৯৯ পয়সায়। গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৪২ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট এবং জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।