বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সদর উপজেলার নবনির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের শপথ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা চাই আজকের শিশুরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সফল অংশীদার হোক। সে কারণে অবশ্যই প্রযুক্তি লাগবে। কিন্তু শিক্ষক-অভিভাবক সবারই একটা নজরদারির ব্যাপার আছে। আমরা যেমন পড়াশোনার ক্ষেত্রে নজরদারি করি, তেমনই তারা যখন প্রযুক্তি ব্যবহার করে পড়াশোনা করছে, সেখানেও একটা নজাদারির বিষয় আছে। কাজেই আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অতিমারি এখন একটি বাস্তবতা। এটাকে অস্বীকার করার সুযোগ নেই। এটা বিশ্বব্যাপী ধাক্কা দিয়েছে। সব ক্ষেত্রের মতো শিক্ষাক্ষেত্রেও ধাক্কা লেগেছে। এখন সবারই চেষ্টা—আগামী শিক্ষাবর্ষে যদি অতিমারির ছোবল সেখানেও না পড়ে, তাহলে আমরা সেখানে এ ঘাটতিটুকু পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, পৌর মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ প্রমুখ।