কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান, পরিচালক সৈয়দা কামরুন আহমেদ, স্বতন্ত্র পরিচালক আরিফুল হাসান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. ইশহাক আলী খন্দকার, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. মো. শাফিউল আলম খান, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. মো. মুশফিকুর রহমান, এফসিএমএ, প্রধান অর্থ কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম, কোম্পানি সচিব জিসান আহমেদ সিদ্দিকী সভায় উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানির চেয়ারম্যান এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, “ইজেনারেশনে বিনিয়োগের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডাররা আমাদের উপর যে আস্থা রেখেছেন তার মান অক্ষুণ্য রেখে সম্পদ বৃদ্ধি করণ ও কর্মদক্ষতা অর্জন করা আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আমরা Industry 4.0 এর যুগে বিশ্বের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আমাদের কর্মীবাহিনীর প্রশিক্ষনের মাধ্যমে তাদের কর্মশক্তির ক্রমাগত উন্নয়ন সাধন করে বাংলাদেশকে একটি উদ্ভাবনী হাই-টেক জাতিতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি”।
এছাড়া কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান বলেন, “বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীরা এখন ব্যবসার ঝুঁকি ও মুনাফার পাশাপাশি তা পরিবেশগত, সামাজিক এবং সুশাসনের মাধ্যমে কতটুক কল্যাণ সাধন করছে, তাও বিবেচনা করেন। মরগান স্ট্যানলির গবেষণায় দেখা গেছে যে ৩৫ বছরের কম বয়সী বিনিয়োগকারীদের যদি তাদের পোর্টফোলিও-এর কোন কোম্পানী পরিবেশ বা সমাজের জন্য ক্ষতিকর হয়, তাহলে তাদের সেই শেয়ার বিক্রি করে দেয়ার সম্ভাবনা প্রায় দ্বিগুণ থাকে। আমাদের শেয়ারহোল্ডাররা জেনে খুশি হবেন যে, ইজেনারেশনে বিনিয়োগের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জীবনে প্রভাব রাখতে পারছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য তৈরী করা করোনার ড্যাশবোর্ড এর মত আমাদের বেশ কিছু সলিউশন রয়েছে যা করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের মানুষকে সুরক্ষা এবং সেবা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে।”