সোমবার (৩ জানুয়ারি) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব কাইজার মোহাম্মদ ফারাবি স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আদেশে বলা হয়, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিদিনের সমাবেশে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর শপথ পাঠ করতে হবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রাত্যহিক সমাবেশে যে শপথবাক্য পাঠ করতে হবে-
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।
আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসবো, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলবো। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।
গত ২৮ ডিসেম্বর দেশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের শপথবাক্য পাঠের ব্যবস্থা করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।