আর গত মার্চের পুরো সময়ে এসেছিল এসেছিল ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলার।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা আছেন, এমন অনেক দেশ এখনো লকডাউন হয়নি। আবার লকডাউন হলেও পরিবার চালাতে ঋণ করে হলেও অনেকে টাকা পাঠাচ্ছেন। করোনার কারণে উন্নত দেশ থেকেও আয় আসা বেড়েছে। তবে এভাবে কতদিন আসবে তা অনিশ্চিত। এখনই প্রবাসীদের সহায়তায় সরকারের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মার্চ আয় এসেছিল ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। গত বছরের মার্চ মাসে এসেছিল ১৪৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। ফলে গত মার্চেই আয় কমেছে প্রায় ১২ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ১৪৫ কোটি ডলারের আয় এসেছিল। আর দেশে গত ডিসেম্বরে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৬৯ কোটি ডলার, যা জানুয়ারিতে ৫ কোটি ডলার কমে নেমে যায় ১৬৪ কোটি ডলারে।
জানুয়ারি থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত কেবল বিকাশের মাধ্যমে ১৩৮ কোটি টাকা আয় এসেছে। সবচেয়ে বেশি আয় এসেছে মালয়শিয়া, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য থেকে।