মৃত স্বাস্থ্যকর্মীদের ৬৫ শতাংশই কৃষ্ণাঙ্গ, এশীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু (বিএএমই)। আর এদের মধ্যে অন্তত ১৩ জন ফিলিপাইনের নাগরিক।
সংবাদমাধ্যমটির দাবি, যুক্তরাজ্যে করোনায় মৃতদের মধ্যে ১৬ জন চিকিৎসক রয়েছেন। তাদের সবাই পুরুষ ও বিএএমই এবং বেশিরভাগেরই বয়স ৫০-এর ওপর। এছাড়া, মেডিকেল কর্মী মারা গেছেন ২২ জন, নার্স ও ধাত্রী ৩৪ জন এবং সংশ্লিষ্ট পেশার রয়েছেন আরও ৪৭ জন।
তবে তারা কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন কি না তা নিশ্চিত নয়।
মেডিকেল কর্মীদের পর্যাপ্ত সংখ্যক ব্যক্তিগত সুরক্ষা উপকরণ (পিপিই) সরবরাহ করতে না পারার অভিযোগে গত কয়েক সপ্তাহ থেকেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছে ব্রিটিশ সরকার।
বুধবার দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের (এনএইচএস) ৬৯ জন কর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে বৃদ্ধাশ্রমগুলোর কতজন কর্মী মারা গেছেন তা নিশ্চিত নয়।
জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্যমতে, যুক্তরাজ্যে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ। মারা গেছেন ১৮ হাজার ৭৩৮ জন। আর সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন মাত্র ৭০১ জন।