কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পদ্মা সেতুর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খন্দকার তৌহিদ মুরাদ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলায় সেনাবাহিনীর কমান্ডিং অফিসার এবং মাওয়া আর্মি ক্যাম্পর কমান্ডার লে. কমান্ডার খন্দকার মুস্তাফিজুর রহমান।
এই কার্ড সিস্টেমে কর্মহীন দরিদ্রদের সুশৃঙ্খলভাবে ত্রাণ বিতরণের জন্য পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এর অংশ হিসাবে শনিবার মাওয়া ও আশপাশের গ্রামের তিনশ’ পরিবারকে প্রথম এই ত্রাণ দেওয়া হলো। ত্রাণের প্রতিটি প্যাকেটে ৮টি আইটেম ছিল। এর মধ্য ১০ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, এক কেজি চিরা, দুই কেজি পেঁয়াজ, ৫ কেজি আলু, পাঁচশ’ গ্রাম লবণ, এক লিটার সয়াবিন তেল এবং একটি গুড়া সাবানের প্যাকেট।
পরবর্তীতে পুরো জেলায় তিন হাজার পরিবারকে এই ত্রাণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
লে. কমান্ডার খন্দকার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'এই ত্রাণ দেওয়ার পর আবার ফোন দিয়ে জানিয় দেওয়া হবে পরবর্তী ত্রাণ কবে দেওয়া হবে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যতদিন থাকবে ততদিন পর্যন্ত এই ত্রাণ অব্যাহত থাকবে। সেনাবাহিনীর নিজস্ব অর্থায়নে এই ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।'