তবে আপাতত ঢাকার বাইরে চলে যাওয়া শ্রমিকদের না আনতে সংগঠনের সদস্যদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে ঢাকার বাইরে গ্রামে চলে যাওয়া শ্রমিকদের ছাঁটাই না করে এপ্রিল মাসের বেতন পৌঁছে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
শনিবার (২৫ এপ্রিল) বিজিএমইএর ওয়েবসাইটে সংগঠনের সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়েছে, ‘অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য সামগ্রিক বিবেচনায় বিজিএমইএ আপনাকে জোনভিত্তিক, সীমিত পরিসরে কারখানা খোলার পরামর্শ দেবে সরাসরি। এর আগে শ্রমিকদের ঢাকায় না আনার জন্যও সদস্যগণকে পরামর্শ দেওয়া হলো।’
বার্তায় বিজিএমইএ সদস্যদের উদ্দেশে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ‘সেইসব কর্মীদের নিয়ে কারখানা চালু করুন, যারা কারখানার নিকটবর্তী স্থানে বসবাস করেন।’
বার্তায় আরও বলা হয়েছে, ‘মানবিক কারণে শ্রমিকদের ছাঁটাই না করার জন্য সদস্যদের অনুরোধ করা যাচ্ছে। অনুপস্থিত শ্রমিককে এপ্রিল মাসের বেতন পৌঁছে দেওয়া হবে।’
এতে বলা হয়, ‘পরামর্শ অনুযায়ী কারখানা খোলার তারিখ ও প্রটোকল দৃঢ়তার সঙ্গে প্রতিপালন করার অনুরোধ করছি।’
সদস্যদের উদ্দেশে বিজিএমইর নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে ওই বার্তায় বলা হয়, যে কোনও পরিস্থিতিতে শ্রমিকরা কারও সমর্থন ছাড়াই নিয়মবহির্ভূতভাবে ঢাকায় চলে এলে সংগঠন থেকে সদস্যদের সহযোগিতা দেওয়া সম্ভব হবে না।