হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন

হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
দিনাজপুরের হিলিতে কেজিতে আদার দাম কমেছে ৫০ টাকা। আর রসুন কেজিতে বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কিছু সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বাড়লেও কিছু সবজির দাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা করে বৃদ্ধি পেয়েছে, সপ্তাহ ব্যবধানে বেগুনের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৪০ টাকা দরে, এক সপ্তাহ আগে করলা ৮০ টাকা বিক্রি হলেও এখন তা কমে ৪০ টাকা কেজি দরে, মুলা ৫ টাকা থেকে বেড়ে ১০ টাকা।

এক সপ্তাহ আগে পটল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন ৩০ টাকা কমে ৪০ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহের শিমের দাম ৪০ টাকা কমে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে কাঁচা মরিচ কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি আলু কেজিতে ১০ টাকা কমে এখন ৫০ থেকে ৬০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মুড়িকাটা দেশীয় পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতা শাহিন হোসেন বলেন, সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় সব ধরণের সবজির দাম কমতে শুরু করছে। আর কয়েকদিন পর ২০ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে সবধরণের সবজি পাওয়া যাবে।

খুচরা আদা ও রসুন বিক্রেতা মো. মোকারম হোসেন জানান, দেশি আদার সরবরাহ কম থাকলেও ভারত থেকে আদা আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

গত সপ্তাহে আমদানিকৃত আদা বিক্রি করছি ২০০ কেজি দরে, আর সেই আদা এখন বিক্রি করছি ১৬০ টাকা কেজি দরে। আর দেশি আদা বিক্রি করছি ২১০ টাকা কেজি দরে। এখন সেই আদা ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এতে কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা কমেছে আদার দাম। গত সপ্তাহে চায়না রসুন বিক্রি করছি ১৮০ টাকা কেজি দরে, আর দেশি রসুন ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।

চায়না রসুন প্রতি কেজি ২৪০ টাকা আর দেশি রসুন ২৬০ টাকা দরে বিক্রি করছি। এতে করে কেজি প্রতি চায়না ও দেশি রসুন ৬০ টাকা বেড়েছে।

এমআই

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পোশাকখাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, কমে গেছে চাহিদা
২০২৩ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
২০২৩ সালে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ
ইভ্যালিতে বড় অফার আজ, ১০ টাকায় মিলবে পাঞ্জাবি
হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ঐক্যমতে শেষ হলো গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স
১১ মাসে ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি
২০২৪ সালে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর
আইসিএবির নতুন সভাপতি ফোরকান উদ্দীণ
বিসিক শিল্পনগরীতে এক হাজার ৯৮ প্লট খালি