গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিএসইসি থেকে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশের (সিডিবিএল) কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে।
চিঠি পাঠানোর সাত দিনের মধ্যে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সিডিবিএলকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে শেয়ারহোল্ডিংয়ের অবস্থা সম্পর্কেও জমা দিতে বলা হয়েছে।
২০২০ সালের ১ অক্টোবর পর্যন্ত ওটিসি মার্কেটে ৬০টি কোম্পানি ছিল। এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর বিএসইসি ওটিসি বাজার বাতিল করে এবং ২৩টি ওটিসি কোম্পানিকে ছোট মূলধন প্ল্যাটফর্মে এবং ১৮টি কোম্পানিকে দেশের স্টক এক্সচেঞ্জের অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ২৮ ডিসেম্বরের বিএসইসির এক্সিট প্লানের নির্দেশনা অনুসারে অন্য ১৯টি কোম্পানিকে বাজার থেকে বাদ দেয়া হয়।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে যেগুলোর অকার্যকর হয়ে পরে এমন কোম্পানিগুলোকে নিয়ে ২০০৯ সালে ওটিসি মার্কেট চালু করা হয়। বর্তমানে অ্যাপেক্স উইভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, বেঙ্গল বিস্কুট লিমিটেড, হিমাদ্রি, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়সহ ১০টি কোম্পানি এসএমই প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করছে।
অন্যান্য উনিশটি কোম্পানিকেও কিছু শর্ত মেনে চলার সাপেক্ষে ছোট মূলধনের প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তরিত করা হবে। যার মধ্যে রয়েছে তহবিল সংগ্রহ সংক্রান্ত কৌশলগত পরিকল্পনা জমা দেওয়া, উত্পাদন কার্যক্রম শুরু করা, প্রয়োজনীয় শেয়ার স্থানান্তর সম্পাদন করা এবং বিএসইসির (ছোট পুঁজির যোগ্য বিনিয়োগকারী অফার) ২০১৮ সালের আইন মেনে চলা।