সেনাবাহিনীর মেজর ফরহাদের নেতৃতে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন, বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুক্লা সরকার।
খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে আছে ৫ কেজি চাল, ৪ কেজি আটা, ১ কেজি ডাল, আধা কেজি সুজি, আধা লিটার তেল, আধা কেজি লবন ও এক প্যাকেট বিস্কুট।
এ সময় সেনাবাহিনীর মেজর ফরহাদ বলেন, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শান্তিনগর আশ্রয়ণ প্রকল্পে আমরা ত্রাণ বিতরণ করেছি। এখানে ৫০টি গার্মেন্ট এবং আরও ১৫টি কলকারখানা খুলবে। তারা ঠিক মতো কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করছেন কি না আমরা তা দেখবো। কর্মক্ষেত্রে কর্মীরা সামাজিক দূরত্ব বজায় ও গ্লাভস মাস্ক পরছে কিনা এসব বিষয়গুলো আমরা দেখবো। যদি তারা কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতে কোন ব্যবস্থা না রাখেন তাহলে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুক্লা সরকার বলেন, সেনাবাহিনী তাদের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ করেছে। এছাড়া ইতিমধ্যে আমরা ৫টি ইউনিয়নেই মোট ১০ হাজার ১৯০ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছি। বন্দরে কয়েকটি সিমেন্ট কারখানা ও গার্মেন্টস রয়েছে। গার্মেন্টসগুলোতে কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত না করলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।