বুধবার (৬ এপ্রিল) বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এক আদেশে সিডিবিএল, ডিএসই এবং সিএসইকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, পুঁজিবাজারে কর্মরত কতিপয় ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্ট (ডিপি) কর্তৃক কমিশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) এর নিকট প্রদেয় সিডিএস ও বার্ষিক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া রয়েছে। সিডিবিএল কর্তৃক পত্রের মাধ্যমে বারবার ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্টদের উক্ত বকেয়া ফি প্রদান করিতে বলার পরও কিছু ডিপি উক্ত ফি প্রদানে ইচ্ছাকৃত বিলম্ব করিতেছে মর্মে কমিশনের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে।
তাই পুঁজিবাজারের স্বার্থে এবং পুঁজিবাজারের শৃঙ্খলা রক্ষার্থে যে সব ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্ট এর সিডিএস ও বার্ষিক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি বকেয়া থাকবে সেসব ট্রেক হোল্ডার কোম্পানির ফ্রি লিমিট সুবিধা স্থগিত থাকবে। একই সঙ্গে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানি এবং ডিপজিটরি অংশগ্রহনকারীর (ডিপি) নিবন্ধন সনদ নবায়ন স্থগিত থাকবে এবং নতুন ব্রাঞ্চ অনুমোদন ও ডিজিটাল বুথ অনুমোদন স্থগিত থাকবে।
এছাড়াও সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে শেয়ারের মালিকানার বিপরীতে লভ্যাংশ প্রাপ্তি, আইপিও/আরপিও কোটাও স্থগিত থাকবে বলেও আদেশে বলা হয়। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিদ্যমান সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়।