ফলে আলোচ্য সময়ে আগের তুলনায় মুনাফা কমেছে কোম্পানিটির। সিঙ্গারের মোট বিক্রির ৬০ শতাংশই হয় দুই ঈদের সময়ে। কিন্তু কভিড-১৯-এর কারণে সরকারি সাধারণ ছুটির মেয়াদ আরো দীর্ঘায়িত হলে এ বছর ঈদের মৌসুমে ব্যবসা হারাবে কোম্পানিটি।
এর ফলে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) লোকসানের শঙ্কায় রয়েছে কোম্পানিটি। যদিও এ সপ্তাহ থেকেই অনলাইনে পণ্য বিক্রি শুরু করার কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির কর্মকর্তারা।
সিঙ্গার বাংলাদেশের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে ৩০৩ কোটি ২৮ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করেছে কোম্পানিটি, যেখানে এর আগের বছরের একই সময়ে বিক্রি হয়েছিল ২৭১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার পণ্য। তবে কাঙ্ক্ষিত হারে ব্যবসা না হওয়ার কারণে পরিচালনসহ অন্যান্য ব্যয় মিটিয়ে আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে ৯ শতাংশ কর-পরবর্তী মুনাফা কমেছে কোম্পানিটির।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা, যেখানে এর আগের বছরের একই সময়ে মুনাফা ছিল ১২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা, যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।