দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক ও উপ- সহকারী পরিচালকসহ ৩০ জন কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ১০ জন কর্মকর্তার সমন্বয়ে মোট ৪০ সদস্যের প্রশিক্ষণ ব্যাচের কর্মশালার আয়োজন করা হয়। প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণের পর ক্রমান্বয়ে ২৩ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত দ্বিতীয় ব্যাচ এবং ০৭ থেকে ০৯ জুন পর্যন্ত তৃতীয় ব্যাচের প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হবে।
প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ কর্মশালার শুরুতেই অনুষ্ঠান উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। পরবর্তীতে “ইন্ট্রোডাকশন টু ক্যাপিটাল মার্কেট” বিষয়ে আলোচনা করেন কমিশনের কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ। প্রশিক্ষণ কর্মশালাতে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ ও গবেষণা) এ কে এম সোহেল।
প্রশিক্ষণ কর্মশালার দ্বিতীয় দিনে (মঙ্গলবার) ‘অপারেশন অব ব্রোকার/ডিলার/ট্রেকস্’ বিষয়ে আলোচনা করবেন বিএসইসি কমিশনার মো. আব্দুল হালিম। একই দিন ‘রেগুলেটরি রিভিউ অব করপোরেট ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্ট’ বিষয়ে আলোচনা রাখবেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার কমিশনার ড. মিজানুর রহমান।
তিন দিনব্যাপী এই কর্মশালার শেষ দিনে (বুধবার) ‘পসিবিলিটি অব করাপশন ইন দ্য ক্যাপিটাল মার্কেট’ বিষয়ে আলোচনা করবেন কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দীন আহমেদ। এদিন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সমাপনী বক্তব্য ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কর্মশালাটি শেষ হবে।