দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার্থীদের এই ওয়েবসাইটে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাসের সন দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে।
প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার পর অবশ্যই প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট করতে হবে। নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র ও প্রবেশপত্রের রঙিন কপি পরীক্ষার হলে নিয়ে যেতে হবে। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলি ও পরীক্ষাসংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও প্রবেশপত্রে দেওয়া হয়েছে।
প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে অফিস চলাকালে (০১৭৬৮-৬৮২২৪০, ০১৭৮৫-২৭৮২০৫, ০১৭১০-৮৮২৯৫৬, ০১৭০৬-৫০৪১৭৯) এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে। এ নিয়োগ নিয়ে দালাল বা প্রতারক চক্রের প্রলোভনে প্রলুব্ধ হয়ে কোনো প্রকার অর্থ লেনদেন না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম নিয়োগ বিধি অনুসরণ করে স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে করা হয়। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসন বিন্যাস, প্রশ্নপত্র পাঠানো ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল প্রস্তুতসহ সব কাজ সফটওয়ারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়। এ ছাড়া জেলা প্রসাশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় পরীক্ষাকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবৈধ হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।
তিন ধাপে পরীক্ষা নেওয়া শেষে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের আগামী জুলাইয়ের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিকের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর অনলাইনে আবেদন শুরু হয়। আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ প্রার্থী। সে হিসাবে ১টি পদের জন্য প্রতিযোগিতা হচ্ছে ২৯ প্রার্থীর মধ্যে।