বিনিয়োগকারীরা বলেন, এবছর কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে ২৫ কোটি টাকা তুলেছে। যাতে তাদের ব্যবসায় সংকট না থাকে। ব্যাংক ঋণ না নিতে হয়। কিন্তু এর মধ্যে থেকে যদি এই বড় একটা অ্যামাউন্ট নগদ লভ্যাংশ হিসেবে দিয়ে দেয়। তাহলে কোম্পানির কি লাভ হবে।
তাই বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিকে ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে যাতে টাকাগুলো স্ট্রকে থাকে এবং ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারে তার জন্য বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন দেয়।
অনেকে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার পক্ষে থাকলেও সবার সম্মতিতে এবং কোম্পানির ভালোর জন্য ১৫ শতাংশই বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন হয়।
আলোচ্য সময়ে এস এস স্টিল লিমিটেডের কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৫১ কোটি ৯১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩০ কোটি ৫৯ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। এ হিসাবে সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির নিট মুনাফা বেড়েছে ২১ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
আলোচ্য সময়ে এস এস স্টিল লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২১ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৩৯ পয়সা। এ হিসাবে সমাপ্ত হিসাব বছরে ইপিএস বেড়েছে ৮২ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৩৩ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৬ টাকা ৯১ পয়সা।
১৮ তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিচালক পর্ষদের স্বতন্ত্র পরিচালক সাদাদ রহমান। এছাড়া মনোনীত পরিচালক সৈয়দ রেজারাজ আহমেদ, পরিচালক মানব সম্পদ ও প্রশাসন মাহবুব আলম, প্রধান হিসাবরক্ষক মো. ছামিউল হক ও কোম্পানি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।