তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের এই যৌথ পদক্ষেপকে একত্রে কাজ করার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেন। সরকারি সিকিউরিটিজের সেকেন্ডারী লেনদেন স্টক এক্সচেঞ্জ প্লাটফর্মে করার মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত (vibrant) বন্ড মার্কেট গড়ে উঠবে এবং পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরাে উল্লেখ করেন যে, একটি প্রাণবন্ত (vibrant) বন্ড মার্কেট গড়ে উঠলে ব্যাংক ঋণের উপর নির্ভরতা কমে আসবে এবং Non-performing Loan (NPL) ও কমে আসবে। বর্তমান ১৬% Market cap. to GDP ratio কে দ্বিগন করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরাে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ভবিষ্যতেও একত্রে সমন্বয় ও পরস্পর সহযােগিতার মাধ্যমে কাজ করে যাবে।