রোববার (১২ জুন) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখার উপসচিব আবুল কাশেম মুহাম্মদ শাহীন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা গেছে।
এসব হজযাত্রীদের মধ্যে বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন মসজিদের ইমামসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মুসল্লিরা রয়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় খরচে হজপালনকারী প্রত্যেককে প্লেনের টিকিট বাবদ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা পে-অর্ডার করে জমা দিতে হবে। পে-অর্ডার জমা না দিলে তার ভিসা প্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। এছাড়াও তাদের সম্ভাব্য ফ্লাইট ৭ জুলাইয়ের পর থেকে পরিচালিত হবে।
হজযাত্রীদের আবশ্যিকভাবে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভ্যাকসিন/টিকা গ্রহণ করে ই-হেলথ সনদ নিতে হবে। তাদের পাসপোর্টের মেয়াদ ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে।
তালিকায় থাকা সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারী যারা রয়েছেন তারা সৌদি আরবে অবস্থানের সময়ে নিজ নিজ কর্মস্থল থেকে বাংলাদেশের স্থানীয় মুদ্রায় যথারীতি বেতন ও ভাতা প্রাপ্য হবেন।
রাষ্ট্রীয় খরচে হজ পালনকারী প্রত্যেক হজযাত্রীকে কোরবানির খরচ বাবদ আনুমানিক ৮১০ (আটশত দশ) সৌদি রিয়াল পৃথকভাবে সঙ্গে নিতে হবে।