অনুমোদিত আরেকটি প্রকল্পে ১২৮ মিলিয়ন ইয়েন বা আনুমানিক ৯ দশমিক ৫৭ কোটি টাকা দেবে।
মঙ্গলবার (২৮ জুন) এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের মধ্যে ৪৩তম ওডিএ ঋণ প্যাকেজের (১ম ব্যাচ) আওতায় দুটি উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ‘এক্সচেঞ্জ অব নোটস’ ও ‘ঋণ চুক্তি’ এবং একটি প্রকল্পের জন্য ‘গ্রান্ট এগ্রিমেন্ট’ চুক্তি সই হয়েছে।
চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত আইটিও নাওকি। জাপান সরকারের উন্নয়ন সংস্থা জাইকার ঢাকা অফিসের প্রধান ইউহু হায়াকায়াসহ দু'পক্ষের সংশ্নিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এ আয়োজন করা হয়।
মোট তহবিলের মধ্যে জাপান ঢাকা ম্যাস র্যাপিট ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (এমআরটি লেন ৫, নর্থান রুট) দ্বিতীয় পর্ব এবং দক্ষিণ চট্টগ্রাম আঞ্চলিক উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা দেবে। নির্মাণের জন্য ঋণের সুদ হবে ০ দশমিক ৭০ শতাংশ, পরামর্শ সেবার জন্য ০ দশমিক ১ শতাংশ এবং ১০ বছরের রেয়াতকালসহ এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ৩০ বছর।
এছাড়া ঢাকা ও রংপুরে ইম্প্রুভমেন্ট অব মেট্রোলজিক্যাল রাডার সিস্টেম প্রকল্পের জন্য জাপান আরও ৯ দশমিক ৫৭ কোটি টাকা দেবে। জাপান বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আর্থিক সহায়তাকারী বৃহত্তম দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগী।