সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদের নামাজে প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে ওজু করে ঈদগাহ বা মসজিদে আসতে হবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধ নিশ্চিত করতে মসজিদ ও ঈদগাহের ওযুখানায় সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। ঈদের নামাজের জামাতে আসা মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে আসতে হবে।
এ ছাড়াও, মসজিদ বা ঈদগাহে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।
এতে আরও বলা হয়েছে, পশু কোরবানির ক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে স্থানীয় প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী, জনপ্রতিনিধি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটিকে নির্দেশনা বাস্তবায়ন করার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।