বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এই সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে তারল্য বাড়াতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ইআরকিউ অ্যাকাউন্টে দীর্ঘ সময়ের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা ধরে রাখা হলে রপ্তানিকারকের খরচে পর্যাপ্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। এই অবস্থায় ইআরকিউ হিসাবে জমাকৃত বৈদেশিক মুদ্রার ৫০ শতাংশ অনতিবিলম্বে নগদায়ন করতে সব এডি ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রত্যাবসিত রপ্তানি আয়ের নির্দিষ্ট অংশ ইআরকিউ হিসাবে জমা রাখা যায়। স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা অনুযায়ী রিটেনশন কোটার হার ১৫ শতাংশ কিংবা ৬০ শতাংশ হতে পারে। তবে তথ্য প্রযুক্তি খাতে এই হার ৭০ শতাংশ।
এতে আরো বলা হয়েছে, রিটেনশন কোটা হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা জমার মাত্রা ৫০ শতাংশ কমিয়ে যথাক্রমে ৭ দশমিক ৫০,৩০ ও ৩৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।