রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের চর এলাকায় গেলে দেখা মিলে চাঁদপুর বন্দরের উঁচু উঁচু দালান কোঠা। সে এক অপরূপ দৃশ্য। চাঁদপুরের সাথে এ এলাকার বাসিন্দাদের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ট্রলার ও স্পিডবোট। চরের যে রাস্তা বিভাজন রেখা টেনেছে দুই জেলার দুই ইউনিয়ন সে রাস্তায় গিয়ে ছবি তুলে এক অন্যরকম অনুভূতি হলো। নদীর বিভাজন সত্ত্বেও চাঁদপুর আমাদের সাথেই আছে, আমরাও ইলিশের রাজধানীর সাথে মিলেমিশে একাকার।
আমার বিশ্বাস পদ্মাসেতু হওয়ার সুবাদে ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো গড়ে তোলা সম্ভব হলে বিশাল এ চর এলাকাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠবে নতুন পর্যটন ও বাণিজ্য কেন্দ্র।
রাজরাজেশ্বর ও উত্তর তারাবুনিয়ার বিভিন্ন চর এলাকা দেখতে আমাকে ও ইত্তেফাকের ডামুড্যা উপজেলা সংবাদদাতা নুরুল ইসলাম খোকনকে সহযোগিতার জন্য ঢাকায় কর্মরত সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন ও এসএম জাকির হোসাইনের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা।
লেখক: সাবেক সভাপতি, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, শরীয়তপুর সাংবাদিক সমিতি, ঢাকা