এসময় ডিএসইতে লেনদেন হয় ১২ হাজার ২৮৪ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। জুলাইয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোট লেনদেনের ২ দশমিক ১০ শতাংশই মোনার্ক হোল্ডিংসে হয়।
সূত্র মতে, শেয়ারবাজারে শেয়ার কেনা-বেচার করা জন্য সাকিবের মোনার্ক হোল্ডিংসের সাথে আরও নতুন ৩০টি ব্রোকারেজ হাউজ বা ট্রেকের (ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট) অনুমোদন দিয়েছিলো বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পাওয়া এসব সিকিউরিটিজ হাউজগুলোকে পেছনে ফেলে দ্রুতই শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছে মোনার্ক হোল্ডিংস।
জুলাইয়ে সাকিবের মালিকানধীন ব্রোকারেজ হাউজটির মাধ্যমে ১২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয় করা হয়। একই মাসে শেয়ার বিক্রি হয় ১৩৩ কোটি ২১ লাখ টাকার। প্রতিষ্ঠানটিতে লেনদেন শুরু হওয়ার পরে গত মাস জুলাইয়ে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়।
ফলে নতুন ট্রেক হোল্ডারদের মধ্যে শীর্ষ স্থান দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সকল ব্রোকারেজ হাউজের মধ্যে মোনার্ক হোল্ডিংস ২২তম অবস্থানে রয়েছে।
এর আগের মাস জুনে ডিএসইতে লেনদেন হয় ১৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এসময় মোনার্ক হোল্ডিংসে লেনদেন করা হয় ৬১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। জুনে এই ব্রোকার হাউজটি অবস্থান করছিলো ১১৩তম অবস্থানে। এক মাসের ব্যবধানে হাউজটিতে শেয়ার কেনা-বেচায় ব্যাপক উত্থান হয়েছে।
মোনার্ক হোল্ডিংস আনুষ্ঠানিকভাবে শেয়ার কেনাবেচা শুরু করে গত ফেব্রুয়ারিতে। শুরুর মাসে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে মোট ৫৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয় করা হয়। এছাড়া বিক্রি করা হয় ৪৬ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার। ফেব্রুয়ারিতে ডিএসইর মোট লেনদেনের দশমিক ৪৮ শতাংশ লেনদেন হয় মোনার্ক হোল্ডিংসে।