মেয়র তাপস বলেন, “সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল অনেক আগে নির্মাণ হলেও দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় এটি ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে। জলাবদ্ধতাসহ অবকাঠামোগত নানা সমস্যা রয়েছে। এটি আধুনিক করতে কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।”
তিনি জানান, গাড়ি রাখার শেড, টিকিট কাউন্টার, চালকদের বিশ্রাম ঘর, খাবার দোকান, গণশৌচাগারসহ সব আধুনিক সুযোগ সুবিধা রাখা হবে টার্মিনালে।
ডিএসসিসি মেয়র বলেন, “আমরা যাতে বাস রুট রেশনালাইজেশনের মাধ্যমে ঢাকা শহরের গণপরিবহনকে শৃঙ্খলার আওতায় আনতে পারি, এ জন্য এ কাজটি হাতে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত কাজ চলছে। আমরা আশা করি, আগামী মার্চে কাজটি সম্পন্ন হবে। এটি সম্পন্ন হলে যাত্রীরা টার্মিনালের ভেতরেই সেবা নিতে পারবেন।”
মেয়র আরও বলেন, “আমরা দুটি আন্তঃজেলা বাস টার্মিনালের নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। একটি কাঁচপুরে ও আরেকটি কেরানীগঞ্জে। একটির জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়েছে। আমরা সেটির হস্তান্তর চেয়েছি। আরেকটি জমির অধিগ্রহণ কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। এগুলো শেষ করতে ৩-৪ বছর সময় লাগবে। এ সময়ের মধ্যে এখানে বাসগুলো যাতে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে পারে সে জন্য এর আধুনিকায়ন করা হচ্ছে।”