জানা যায়, ডলারের বাড়তি দামের কারণে অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হচ্ছে দাবি করে সরকারের কাছে এমন প্রস্তাব দিয়েছেন তারা। আর সরকার যদি দাম বাড়াতে সম্মত না হয়, তাহলে আমদানি শুল্ক মওকুফ করার দাবি জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন বলছে, ইউক্রেনে-রাশিয়া সংঘাতের কারণে চিনি আমদানির মূল্য পরিশোধে ডলারের বিপরীতে অতিরিক্ত টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে বিপুল লোকসানের মুখোমুখি হচ্ছেন তারা। ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময় ডলারের বিনিময় মূল্য ৮৩ থেকে ৮৫ টাকার মধ্যে থাকলেও এখন মূল্য পরিশোধ করতে গিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে প্রতি ডলারে ১১৫ টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে।
এছাড়া আগে প্রতি টন চিনির আমদানি শুল্ক ২২ থেকে ২৩ হাজার টাকার মধ্যে থাকলেও বর্তমানে ২৮ থেকে ২৯ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে। পরিশোধনের পর মিল গেটে প্রতি টন চিনির দাম দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা। কিন্তু মিলগেটে বিক্রি হচ্ছে ৭৮ হাজার ৩০০ থেকে ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকায়।