এছাড়া শেয়ারপ্রতি মুনাফা বা ইপিএস বিবেচনায় তালিকাভুক্ত দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটন দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। শুধু তাই নয়, দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইপিএস (শেয়ারপ্রতি মুনাফা) নিয়ে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে ওয়ালটন হাই-টেক। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর ইপিএস বিবেচনায় শীর্ষ আটে রয়েছে ওয়ালটন।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর গত অর্থবছরের প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যমতে, লিব্রা ইনফিউশনের এনএভির শীর্ষে রয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি এনএভি ১ হাজার ৫৯৩ টাকা। দ্বিতীয় স্থানে বাটা সু’র এনএভি ৩৪৭ দশমিক ১১, তৃতীয় লিনডে বিডির এনএভি ৩৩৫ দশমিক ৭০ ও চতুর্থ অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের এনএভি ২৪৯ দশমিক ৮৩ টাকা। এর পরেই রয়েছে তালিকাভুক্তির পথে থাকা ওয়ালটন হাই-টেকের এনএভি ২৪৩ দশমিক ১৬ টাকা।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এন্ড সিএফও আবুল বাসার হাওলাদার অর্থসংবাদকে বলেন, গত বছর দেশের ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজারের প্রায় ৭০ ভাগ দখলে ছিল ওয়ালটনের।এখন আমরা দেশের বাজারের চেয়ে আর্ন্তজাতিক বাজার নিয়েই বেশি চিন্তা করছি। আমরা বিশ্বের সেরা পাঁচটি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানির একটিতে যায়গা করে নিতে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। প্রসপেক্টাসে উল্লেখিত রয়েছে ওয়ালটন আগামী ২০৩০ সালের মধ্যেই এই লক্ষ্যে পৌছাতে কাজ করেছে। আমরা যেহেতু দেশের বাহিরে রপ্তানি শুরু করেছি তাই ওয়ালটন কিন্তু দেশীয় বহুজাতিক কােম্পানি।