পররাষ্ট্র সচিব বলেন, মূল আলোচনা হবে মঙ্গলবার। এদিন নেপাল-ভুটানের জলবিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে আলোচনা করবেন দুই প্রধানমন্ত্রী। ভারতের উদ্বৃত্ত জ্বালানি তেল (ডিজেল) বাংলাদেশে নিয়ে আসার প্রস্তাব দেবে বাংলাদেশ।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ সফর দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যৌথ প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব। শুধু প্রথাগত যোগাযোগ নয়, দ্বিপক্ষীয়ভাবে বিদ্যুৎ বিনিময় সংক্রান্ত ইস্যুতেও আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মিয়ানমারের সাম্প্রতিক আচরণ প্রত্যাবাসনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আর এ বিষয়ে ভারতও একমত পোষণ করেছে।
মঙ্গলবার যেসব চুক্তি-সমঝোতা স্বাক্ষরিত হবে, সেগুলো সোমবার রাতেই প্রি-সিগনেচার হয়ে ফাইনালাইজড হবে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব।
এর আগে সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লি পৌঁছালে ভারতের রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা বিক্রম এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান অভ্যর্থনা জানান।