সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল টি কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ৬৪৪তম বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে নতুন শেয়ার ইস্যু করে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বরাদ্দ করে পরিশোধিত মূলধন বাড়াবে ন্যাশনাল টি। নতুন শেয়ার ইস্যুর পর বাংলাদেশ সরকার, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং সাধারণ বীমার শেয়ারের সংখ্যা দাঁড়াবে মোট শেয়ারের ৫১ শতাংশ। আর বিদ্যমান পরিচালক ও অন্যান্য শেয়ারহোল্ডারের মধ্যে ৪৯ শতাংশ শেয়ার আনুপাতিক হারে বন্টন করা হবে।
নতুন শেয়ার গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা নিট সম্পদ মূল্য, শেয়ারের অভিহিত মূল্য, বিগত ৫ বছরের আয়ের গড় ও শেয়ারের গত ১২ মাসের গড় বাজার মূল্যের উপর ৩০ শতাংশ ডিসকাউন্টে ইস্যু করা হবে।
অনুমোদিত মূলধন বাড়ানো এবং নতুন শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতির লক্ষ্যে আগামী ২০ অক্টোবর অতিরিক্ত সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে এই সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ সেপ্টেম্বর।