অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার বলেন, 'কোভিড-১৯ এর বিস্তার বন্ধে সহায়তা করার অংশ হিসেবে বাড়ির বাইরে না যাওয়ার কারণে কোনও পরিবারের ক্ষুধার মুখে পড়া উচিৎ নয়।'
বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খান খসরু, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির প্রতিনিধি ও কান্ট্রি ডিরেক্টর রিচার্ড রাগান এই খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি উদ্বোধন করেন।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য সহায়তা উদ্যোগ ব্র্যাককে সঙ্গে নিয়ে বাস্তবায়ন করছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি। দাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত তহবিল পাওয়া গেলে এই পাইলট প্রকল্প দেশের অন্যান্য শহরাঞ্চলে সম্প্রসারিত করার পরিকল্পনা আছে ডব্লিউএফপি-এর।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) মাধ্যমে এই কর্মসূচির অর্থায়ন করবে এবং এটি বাস্তবায়ন করবে জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা সংক্রান্ত শাখা বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি), যা ক্ষুধা মোকাবিলা ও খাদ্য নিরাপত্তা রক্ষায় বিশ্বের বৃহত্তম মানবিক সাহায্য সংস্থা। এই কর্মসূচি কোভিড-১৯ মহামারি কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ সরকারের চলমান প্রচেষ্টাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হবে।