সম্প্রতি ডিএসইকে এ বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ৩০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে ডিএসইকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ প্ল্যান্টেশন লিমিটেড বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত। চলতি বছরের আগস্ট মাসে ওটিসি মার্কেট থেকে বের হয়ে যেতে দরকারি কাগজপত্রসহ বিএসইসিতে আবেদন করে প্রতিষ্ঠানটি।
আবেদনের সঙ্গে একটি পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন বিএসইসিতে জমা দিয়েছে বাংলাদেশ প্ল্যান্টেশন। এই পুনর্মূল্যায়ন প্রতিবেদন ঠিক আছে কিনা তা আরেকজন নিরীক্ষক দিয়ে খতিয়ে দেখতে ডিএসইকে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। পাশাপাশি এই আবেদনের ব্যাপারে ডিএসইর মতামত চেয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
একইসঙ্গে বিএসইসি শর্ত দিয়েছে, বাংলাদেশ প্ল্যান্টেশন পুঁজিবাজার থেকে বের হয়ে যেতে চাইলে তাদেরকে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল তহবিলে (ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড, সিএমএসএফ) বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের অর্থের সমপরিমাণ টাকা এবং সব অবণ্টিত নগদ ও বোনাস লভ্যাংশ জমা দিতে হবে।
কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ১ লাখ টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১০ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১ লাখ। এরমধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৭০.৮৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৯.১২ শতাংশ শেয়ার আছে। কোম্পানির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৪০ টাকায়।