গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আইপিওতে আবেদন শুরু

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আইপিওতে আবেদন শুরু

আজ (১৬ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদন গ্রহণ। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।





জানা গেছে, কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ আজ (১৬ অক্টোবর) শুরু হয়ে চলবে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত।





পুঁজিবাজারের চলমান মন্দাবস্থার মধ্যে অর্থ উত্তোলনের জন্য গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৪২৫ কোটি টাকার প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।





গত ১৫ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮২৭তম সভায় কোম্পানিটিকে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়।





জানা গেছে, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পুঁজিবাজার ৪২ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৪২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এক্ষেত্রে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। এরমধ্যে ২৫ শতাংশ অভিবাসী কর্মীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।





পুঁজিবাজার থেকে ব্যাংকটি অর্থ উত্তোলন করে এসএমই, সরকারি সিকিউরিটিজ ও সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। যা বিনিয়োগকারীদের নিজেরাই করতে পারে। এজন্য ব্যাংকের মাধ্যমে বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়ে না।





কোম্পানিটির ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু দাড়িঁয়েছে ১৪.৪২ টাকায়। আর বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.০৮ টাকা। যার পরিমাণ ২০২১ সালের ১ম ৯ মাসে ১.৯১ টাকা।





আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।


আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত