কোম্পানিগুলোর ৬৬ লাখ ১৯ হাজার ৫৩টি শেয়ার ১০৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৯ কোটি ৮৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২ কোটি ৯৩ লাখ ৬৯ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকার বারাকা পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৪ লাখ ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের।
এছাড়া ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ১৪ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১ কোটি ৩৯ লাখ ৬ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৬৩ লাখ ২৮ হাজার টাকার, সিঙ্গারের ১ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫৩ লাখ ৬ হাজার টাকার, এস আলমের ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ১ কোটি ৪৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২৮ লাখ ১০ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৪৪ লাখ ২৩ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ৬ হাজার টাকার, পেনিনসুলার ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, নাভানা সিএনজির ২৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৪২ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ১৩ লাখ ২০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, কেঅ্যান্ডকিউয়ের ১ কোটি ১৮ লাখ ২২ হাজার টাকার, আইএফআইসির ৩৬ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২২ লাখ ১৫ হাজার টাকার, জেনেক্সের ২৯ লাখ টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৭৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৪৩ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।