গতকাল শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে প্রস্তুতিমূলক পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে আগত মুসল্লিদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। এছাড়াও সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ময়দানের কাজে সহযোগিতা করবেন। বিশেষ করে এবার বিদেশি মেহমানদের জন্য নিরাপত্তাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। প্রথমপর্বে আগত বিদেশি মুসল্লিরা আখেরি মোনাজাতের পর বিমানবন্দর হাজি ক্যাম্পে অবস্থান করবেন। সেখান থেকে তারা তাদের স্ব-স্ব দেশে ফিরবেন। ইজতেমা আয়োজক কমিটির দু’পক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আশা করছি তাদের মধ্যে বিগত বছরের মতো আর কোন ভুল বোঝাবুঝি হবে না।’
আগামী ১৩, ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি প্রথম পর্ব ও চার দিন বিরতি দিয়ে ২০, ২১ ও ২২ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব এজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, ডেসকো, ফায়ার সার্ভিস, তিতাস, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল মন্ত্রণালয়, সরকারি হাসপাতাল, সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/কেএ