এ সময় অভিযান চালিয়ে দেখা গেছে বিদেশি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের চশমা, সানগ্লাস, কানের যন্ত্র বিক্রি করে থাকে, কিন্তু পণ্য বিক্রয়ের উপরে সরকারকে তারা কোন রকম ভ্যাট প্রদান করেনি ।এমনকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০১৮ সালের পহেলা নভেম্বর থেকে আগস্ট ২০২০ পর্যন্ত, এ ২২ মাসে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ভাড়ার উপরে মাত্র ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা ভ্যাট প্রদান করেছে। যা প্রকৃত ভ্যাটের থেকে অনেক কম ।
প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করার পরেও কোন পণ্যের উপর ভ্যাট প্রদান করেনি । অভিযানে অংশগ্রহণকারী দল কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে প্রতিষ্ঠানটির ভ্যাট প্রদান সংক্রান্ত ব্যাপক অনিয়ম পায় । এরই ধারাবাহিকতায় ভ্যাট গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষ পণ্য বিক্রির উপর ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ৮২৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং প্রতিষ্ঠান ভাড়ার উপরে ১৯ লক্ষ ১ হাজার ৮৫৭ টাকা ৫০ পয়সা কর ফাঁকির মামলা করে। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ২৪ লক্ষ ৯৪ হাজার ৫৮৬ টাকা ৮৫ পয়সা কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করে।
যার মামলা নম্বর -৫২/২০২০, তারিখ:১৮/০৮/২০২০ এবং মামলাটি ঢাকা উত্তর শুল্ক গোয়েন্দা কমিশনারেট বরাবর পাঠিয়ে দেওয়া হবে । যেখানে কমিশনারের একতিয়ার বলে কর ফাঁকি সংক্রান্ত বিষয়টি বিচার করে জরিমানার পরিমাণ জরিমানার সাথে যোগ করে ধার্য করা হবে।